কিশােরীদের স্বাস্থ্য, পুষ্টি, জীবনশৈলী ও কর্মসংস্থানগত উন্নতি ঘটিয়ে তাদের ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি করা হচ্ছে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। পরিপুরক পুষ্টির ব্যবস্থা করা হচ্ছে স্বনির্ভর গােষ্ঠীর তৈরি খাবার অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রের মাধ্যমে কিশােরীদের সরবরাহ করে। এইভাবে অপুষ্টি দূর করার পাশাপাশি স্বাস্থ্য, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, কৈশাের-জনিত প্রজনন ও যৌন স্বাস্থ্য, পরিবার ও শিশুর সুরক্ষা এবং যত্নের ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করা হচ্ছে কিশােরীদের মধ্যে। রাজ্যের ৭টি জেলায় 'কন্যাশ্রী প্রকল্পের সঙ্গে সমন্বয় তৈরি করে এই প্রকল্প চলছে। গৃহকর্মে ও জীবনের নানা ক্ষেত্রে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বৃত্তিমুখী প্রশিক্ষণ এবং বিদ্যালয় বহির্ভুত কিশােরীদের লেখাপড়ার ব্যবস্থা করার কাজ চলছে এই প্রকল্পে। তাদের কিশােরী কার্ড নামে একটি কার্ড দেওয়া হচ্ছে যেখানে তাদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য দেওয়া ঘাকবে। * কারা আবেদন করতে পারবেন: ১১ থেকে ১৮ বছর বয়সি অবিবাহিত কিশােরী কন্যারা । বর্তমানে কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, নদিয়া, পুরুলিয়া, কলকাতা, মালদা এবং আলিপুরদুয়ার এই ৭টি জেলায় এই প্রকল্প চলছে। • দপ্তর: নারী ও শিশু উন্
উৎপাদন পরবর্তী স্তরে ফসলের পচয় রােধে এবং গুণগত মান বজায় রেখে যথাযথভাবে মজুত করার উদ্দেশ্যে কুষিজ বিপণন অধিকার এই প্রকল্পে প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকদের গোলা নির্মাণের জন্য আবেদনপত্র সাপেক্ষে ভরতুকি হিসাবে অনুদান দিয়ে থাকে । এই প্রকল্পের মাধ্যমে চিরাচরিত গােলা নির্মাণের জন্য ৫০০০ টাকা, উন্নত মানের গােলা নির্মাণের জন্য ১৭,৩২৯ টাকা। এবং পেয়াজের গােলা নির্মাণের জন্য ৩২,৮৩৯ টাকা দেওয়া হয়ে থাকে । • কারা আবেদন করতে পারবেন: প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষক, কৃষক গােষ্ঠী, স্বনির্ভর গােষ্ঠী। • দপ্তর : কৃষি বিপণন দপ্তর • যােগাযােগ: কৃষককে তাঁর পৱিচয় পত্র ও প্রাসঙ্গিক কিছু তথ্যাদি-সহ ব্লক স্তরে আবেদনের মাধ্যমে জেলা কৃষি বিপণন আধিকারিকের অনুমোদন পেতে হয়। (জেনে নিন, পশ্চিমবঙ্গের ৪১ টি জনকল্যাণমূলক সরকারি প্রকল্পের প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধে কোথা থেকে কিভাবে পেতে পারেন)
Comments
Post a Comment