প্রকল্পের নাম: আনন্দধারা
গ্রামীণ মহিলাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর করে পরিবারের দারিদ্র্য হ্রাস করা। এটি মূলত দারিদ্র হাসের জন্য জীবিকাভিত্তিক প্রকল্প। মহিলা স্বনির্ভর গােষ্ঠীকে ৩০ শতাংশ ভরতুকি দিয়ে উৎপাদন এবং অন্যান্য কাজে উৎসাহিত ও সক্রিয় করে তােলার জন্য এই প্রকল্প।
নারীর আর্থিক স্বাবলম্বনের ক্ষেত্রটিকে মজবুত করে গড়ে তুলতে পারলে দেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল ও সম্ভাবনাময় হয়ে উঠবে। দেশ ও জন সাধারণের কল্যাণের জন্য গ্রামীণ মহিলাদের ভূমিকাকে গুরুত্বপূর্ণ করে তােলাই এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
২০১২-র ১৭মে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই রাজ্যে আনন্দধাৱা প্রকল্পের সূচনা করেন। দরিদ্র গ্রামীণ পরিবারের অন্তত একজন মহিলা যদি স্বনির্ভর গােষ্ঠীর সদস্য হতে পারেন, তাহলে সেই পরিবারটি নানা সুযোগ-সুবিধা পেতে পারে। এই বিষয়টিকে সুনিশ্চিত করার লক্ষেই আনন্দধারা প্রকল্প।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে তৃণমূল স্তরে শক্তিশালী সংগঠন তৈরি করে লাভজনক স্বনিযুক্তি এবং দক্ষতার ভিত্তিতে মজুরি প্রাপ্তির সুযােগ বৃদ্ধির মাধ্যমে তাদের জীবিকার মজবুত ভিত্তি এবং জীবনধারার প্রশংনীয় উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়াস নেওয়া হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে উৎপাদিত পণ্য সহজে বাজারজাত করার ব্যাপারেও সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হয়।
* দপ্তর:— পঞ্চায়েত ও গ্রামােন্নয়ন দপ্তর
• যােগাযােগ: স্থানীয় পঞ্চায়েত কার্যালয়।
নারীর আর্থিক স্বাবলম্বনের ক্ষেত্রটিকে মজবুত করে গড়ে তুলতে পারলে দেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল ও সম্ভাবনাময় হয়ে উঠবে। দেশ ও জন সাধারণের কল্যাণের জন্য গ্রামীণ মহিলাদের ভূমিকাকে গুরুত্বপূর্ণ করে তােলাই এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
• কারা আবেদন করতে পারবেনঃ গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র পরিবারের মহিলারা।
* দপ্তর:— পঞ্চায়েত ও গ্রামােন্নয়ন দপ্তর
• যােগাযােগ: স্থানীয় পঞ্চায়েত কার্যালয়।
(জেনে নিন, পশ্চিমবঙ্গের ৪১ টি জনকল্যাণমূলক সরকারি প্রকল্পের প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধে কোথা থেকে কিভাবে পেতে পারেন )
Comments
Post a Comment